Categories
Lifestyle

কিডনি রোগ থেকে বাঁচতে মেনে চলুন এই ৯টি নিয়ম

কিডনি রোগ থেকে বাঁচতে মেনে চলুন এই ৯টি নিয়ম

আজকাল একটি অন্যতম সমস্যা হলো কিডনির রোগ। নিজের অজান্তেই শরীরের ক্ষতি করতে পারে এই রোগ। হাই ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিস বা বংশগত রোগের প্রবণতা থাকলেও কিডনিতে একাধিক সমস্যা দেখা যায়। এতে করে মৃত্যুর আশঙ্কা বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে কিডনি সুস্থ রাখতে কয়েকটি সাধারণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

ওষুধ ও অতিরিক্ত মাত্রায় পেইন কিলার থেকে দূরে থাকতে হবে :

অতিরিক্ত মাত্রায় পেইন কিলার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ এতে কিডনির ওপরে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। এ ক্ষেত্রে কোনো বিকল্প চিকিৎসা নেওয়া যেতে পারে।

নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ব্লাড সুগার  

অতিরিক্তি ব্লাড সুগার থাকলে অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। কারণ কিডনির ওপর এটির ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। এমনকি কিডনি ফেইলিওর হতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের সচেতন থাকতে হবে। ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

হাইড্রেশন

এর কোনো বিকল্প নেই। তাই কিডনি ভালো রাখতে শরীরের জন্য একান্ত প্রয়োজন পানি। পানির পাশাপাশি জুস, স্যুপ লিকুইড খাবার খাওয়ার প্রতি জোর দিতে হবে। তবে অবশ্যই সোডাজাতীয় পানি এড়িয়ে যেতে হবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস জল পান করতে হবে। এতে কিডনি থেকে টক্সিন দূর হয়।

ওজন নিয়ন্ত্রণ

অতিরিক্ত মাত্রায় ওজন বাড়লে কিডনির ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও জরুরি। এ ক্ষেত্রে শরীরচর্চা ও ডায়েটের ওপর নজর দিতে হবে।

ধূমপান বাদ দেওয়া

ধূমপান ও মদ্যপান থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ এতে শরীরে টক্সিনের মাত্রা বেড়ে যায়। এর জেরে কোনো দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাও হতে পারে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ

রক্তচাপ তথা ব্লাড প্রেসার নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। নিয়মিত ব্লাড প্রেসার চেক করাতে হবে। কারণ রক্তচাপের সমস্যা হলে কিডনির ওপরও এর প্রভাব পড়ে।

স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়াদাওয়া

কিডনি ভালো রাখতে খাওয়াদাওয়ার ক্ষেত্রে জোর দিতে হবে। কাঁচা লবণ খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিতে হবে। বাইরের খাবার, প্যাকেটজাত খাবার, জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিতে হবে।  এর পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সাইট্রিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। অর্থাৎ লেবু, কমলালেবু, আঙুর, ব্লু-বেরি বা এ জাতীয় ফল খাওয়া যেতে পারে।

নিয়মিত শরীরচর্চা

নিয়মিত শরীরচর্চাও একটি উল্লেখযোগ্য বিষয়। এর সাহায্যে দ্রুত টক্সিন বের হয়ে যায় শরীর থেকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচবার শরীরচর্চা কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এ ক্ষেত্রে যোগ ব্যায়ামও অত্যন্ত উপকারী।

বডি চেক-আপ

নিয়ম মেনে কিছুদিন পরপর পুরো বডি চেক-আপ করিয়ে নিতে হবে। এর জেরে নিজের শরীর সম্পর্কে সচেতন থাকা যাবে। এ ক্ষেত্রে বছরে অন্তত দু-তিনবার চেক আপ করিয়ে নিতে হবে।

সূত্র : জি-নিউজ।

Categories
Lifestyle

প্রতিদিন কাঁচা হলুদ খেলে কী হয়?

প্রতিদিন কাঁচা হলুদ খেলে কী হয়?

খালি পেটে কাঁচা হলুদ খাওয়ার এখনও বিকল্প নেই।  কাঁচা হলুদ রক্ত পরিষ্কার রাখে এবং সেই সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আবার করোনা প্রতিরোধেও হলুদের  ভূমিকা রয়েছে। হলুদে যে কারকিউমিন রয়েছে তার অনেক গুণাগুণ আছে।  তবে ঝাঁঝালো এই হলুদ কীভাবে শুধু খাওয়া যায় এইটাই প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায়।

হলুদ কীভাবে খাব?

চিকিৎসক বলছেন, দুধ দিয়েই খেতে হবে হলুদ। কারণ হলুদের প্রধান উপাদান কারকিউমিনকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারে দুধ। পানি বা গুড়ের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেরে কারকিউমিনের অনেকটা শোষিত হয় না৷ এছাড়া গোলমরিচের সঙ্গে বেটে হলুদ খাওয়া যায়। কারণ, গোলমরিচে আছে পিপারিন। তা কারমিউমিনের কার্যক্ষমতা প্রায় ২০০০ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়৷

গুঁড়ো হলুদ খাওয়া যায়?

গুঁড়ো হলুদ একেবারেই নয়৷ কারণ, এতে ভেজাল হিসেবে থাকতে পারে বিষাক্ত মেটালিন হলুদ রং, বার্লি, ময়দা ইত্যাদি৷ ফলে কাঁচা হলুদই খেতে হবে। প্রথমে ভাল ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তার পরে তা শুকিয়ে নিয়ে টুরকো করেও খাওয়া যায়, অথবা বেটে নেওয়া যায়।

দিনে কতটুকু?

বিজ্ঞানীরা বলছেন, ৫০০-১০০০ হলুদ খেলে ভাল। তবে এক বারে ২৫০ মিলিগ্রাম হলুদই যথেষ্ট। সকালে ও রাতে দু’বেলা ২৫০ মিলিগ্রাম করে খাওয়া যেতে পারে। সকালে খালিপেটে হলুদ খেতে পারেন। আবার রাতে ঘুমোনোর আগে হলুদ-দুধ খেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখুন যেন বেশি না খেয়ে ফেলেন। তাতে ক্ষতি হতে পারে।

বেশি হলুদের কী ক্ষতি?

হলুদ রক্ত পাতলা রাখে বলে গর্ভাবস্থায় খুব বেশি না খাওয়াই ভাল৷ যাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা আছে, তারাও বুঝেশুনে খাবেন। হলুদে ২ শতাংশ অক্সালেট আছে। যার প্রভাবে কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে৷

সূত্র: জি নিউজ

Categories
Lifestyle

জেনে নিন করলার ৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

জেনে নিন করলার ৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

করলার কথা ভাবলেই প্রথমেই মাথায় তেতো স্বাদের কথা। আমাদের বেশিরভাগ সবাই করলা খাই না বা খেতে পচ্ছন্দ করি না। কিন্তু করলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কখনো ভেবে দেখেছেন? একবারে আপনি করলাপ্রেমী হয়ে উঠতে পারবেন না। তবে একবার করলার স্বাদ ভালো লাগলে তা জিভে লেগে থাকার মত।

এখন করোলার এত পুষ্টিগুণের কারণে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা কী তাই জানার বিষয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক করোলার কয়েকটি উপকারিতার কথা।

ওজন কমায়:

করলার একটি লো ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার। এছাড়া লো ফ্যাটের খাবারও করলা। ওজন কমানোয় যাদুকরী ভূমিকা পালন করে করলা।

হজমে সহায়তা করে:

করলা ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। এতে করে খাবার হজম ভালো হয় এবং পেটও পরিষ্কার থাকে। সেই সাথে অ্যাসিডিটির সমস্যা কমায়।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য:

করলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যাদুর মত কাজ করে। করলার জুস সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক উপকারী।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:

করলাতে যে ভিটামিন সি রয়েছে তা শরীর সুস্থ রাখতে অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

স্কিনের যত্নে:

করলায় থাকা ভিটামিন ও মিনারেল স্কিন ভালো রাখে। এছাড়া ব্রণ সারাতে ম্যাজিকের মত কাজ করে করলা। সবজি হিসেবে, জুস করে,স্ন্যাকস হিসেবে যেকোন ভাবেই আপনি করলা খেতে পারেন।

সূত্র: এনডিটিভি ফুড

Categories
Lifestyle

তৈরি করুন মজাদার স্ট্রবেরির ফিরনি

তৈরি করুন মজাদার স্ট্রবেরির ফিরনি

বাজারে এখন স্ট্রবেরির ছড়াছড়ি। লাল টুকটুকে স্ট্রবেরির স্বাদ ছোট-বড় সবারই পছন্দের। স্ট্রবেরি ফ্লেভারের আইসক্রিম, চকলেটসহ বিভিন্ন খাবার অনেকেরই পছন্দের।

তবে জানেন কি? স্বাস্থ্যকর টক-মিষ্টি ফলটির স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। ওজন কমানো থেকে শুরু করে ত্বক ভালো রাখতেও স্ট্রবেরির জুড়ি নেই।

ফলটি সাধারণত আমরা সালাদ বা ফলের চাটের সঙ্গে খেয়ে থাকি। তবে স্ট্রবেরি দিয়ে তৈরি করা যায় ফিরনি। দেখতেও যেমন সুন্দর; তেমনই গোলাপি রঙা হয় এ ফিরনি। খেতেও অনেক সুস্বাদু।

অতিথি এলে খাবার শেষে ডেজার্ট হিসেবে পরিবেশন করতে পারেন মজাদার স্ট্রবেরি ফিরনি। জেনে নিন মজাদার এ ফিরনির রেসিপি-

উপকরণ
১. বাসমতি চাল ৫ টেবিল চামচ
২. ফুলক্রিম মিল্ক ৩ কাপ
৩. দুধ আধা কাপ
৪. চিনি স্বাদমতো
৫. স্ট্রবেরি ১০টি
৬. ছোট এলাচ আধা চা চামচ
৭. পেস্তা বাদাম কুচি ১ টেবিল চামচ

পদ্ধতি: চাল ১৫-২০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রেখে আধা কাপ দুধের সঙ্গে পেস্ট বানিয়ে নিন। স্ট্রবেরি স্লাইস করে পিউরি বানিয়ে রাখুন।

অন্য একটি পাত্রে ফুলক্রিম দুধ জ্বাল দিয়ে নিন। ফুটে উঠলে আঁচ কমিয়ে রাখুন; যতক্ষণ না দুধটা আসল পরিমাণের ৩/৪ ভাগ হয়ে যায়।

একটু পরে চালের গুঁড়ো দিয়ে দিন দুধের মধ্যে। এ সময় ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। না হলে নিচে লেগে যেতে পারে।

দুধে চাল ভালোভাবে মিশে যাওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। এরপর ছোট এলাচ আর চিনি মিশিয়ে নাড়ুন চিনি গলে যাওয়া পর্যন্ত।

এবার স্ট্রবেরি পিউরি মিশিয়ে নিন। আঁচ একদম কমিয়ে দিয়ে মিনিটখানেক রেখে নামিয়ে নিন। বাটিতে ঢেলে ঠান্ডা করুন।

এরপর সার্ভিং বলে ঢেলে ফ্রিজে রাখুন ১-২ ঘণ্টা। পরিবেশনের আগে উপর থেকে পেস্তা ও কাঠবাদাম কুচি করে ছড়িয়ে দিন।

Categories
Lifestyle

শীতের শেষে গরম কাপড় গুছিয়ে রাখবেন যেভাবে

শীতের শেষে গরম কাপড় গুছিয়ে রাখবেন যেভাবে

শীত বিদায় নিয়েছে! এ সময় শীতের গরম পোশাক গুছিয়ে রাখার পরিকল্পনা নিশ্চয়ই করছেন! সঠিক উপায়ে শীতের ভারি কাপড় সংরক্ষণ না করলে নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ ছাড়াও কাপড় ধোয়ার কৌশলের কারণে তা সহজেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

শীতের কাপড়ের মধ্যে উল, লিনেন, ভেলভেট কিংবা সুতি থাকতে পারে। তাই বলে সব কাপড় পরিষ্কার কিংবা গুছিয়ে রাখার পদ্ধতি এক হবে না। এ ছাড়াও আছে লেপ বা কম্বলের মতো ভারী কাপড়।

অন্যদিকে শীতের পোশাকের মধ্যে আরও আছে- শাল, সোয়েটার, জ্যাকেট অথবা কোট। পশমি কাপড়ই বা বাদ যাবে কেন?

তাই সাধারণ পোশাকের চেয়ে শীতের পোশাক সংরক্ষণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে শীত শেষে গরম পোশাক গুছিয়ে রাখবেন-

> উলের পোশাক পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ড্রাই ওয়াশ করবেন না। এর চেয়ে ভালো উপায় হলো হালকা ডিটারজেন্ট দিয়ে ঠান্ডা পানিতে কাপড় পরিষ্কার করা। এতে কাপড় পরিষ্কারও হবে অন্যদিকে উলের ভাঁজও নষ্ট হবে না।

> উলের কাপড় ধুয়ে ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে আলমিরাতে রাখুন।

>> উলের কাপড় ধোয়ার জন্য কম ক্ষারযুক্ত সাবান, জেট পাউডার ও শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।

>> পশমি বা উলের কাপড় ইস্ত্রি করার সময় এর ওপর সুতির কাপড় বিছিয়ে নিলে কাপড় অনেক দিন ভালো থাকে।

>> পশমি পোশাকের ক্ষেত্রে ড্রাই ওয়াশ করতে পারেন।

>> লেদারের কাপড় লন্ড্রিতে দিয়ে পরিষ্কার করানো ভালো। লেদার যদি খুব পাতলা হয় তাহলে হোয়াইট টিস্যুর প্যাডিং দিতে ভুলবেন না।

> জ্যাকেট পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ড্রাই ওয়াশ করিয়ে নিন। গুছিয়ে রাখার সময় ব্লেজার রাখার জন্য যেসব প্লাস্টিকের ব্যাগ ব্যবহৃত হয়; সেগুলোতে জ্যাকেট রেখে ঝুলিয়ে রাখুন আলমারিতে।

>> সোয়েটার আর চাদর ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে করে কাপড়ের রংও ঠিক থাকবে আর পরিষ্কারও হবে।

>> ইস্ত্রি করার সময় সোয়েটার বা চাদর উল্টে নিন। স্টিম দিয়ে ইস্ত্রি করার চেষ্টা করুন, গরম আয়রন উলে না লাগানোর চেষ্টা করুন।

>> চাদর বা শাল ভাঁজ করে তারপর গোল করে মুড়িয়ে রাখলে অনেক দিন টিকে।

>> লেপ কিংবা কম্বল গুছিয়ে রাখার আগে ভালো করে রোদে দিয়ে নিন। গুছিয়ে রাখার ক্ষেত্রে লেপ বা কম্বলের ভাঁজে কর্পূর বা ন্যাপথালিন দিয়ে রাখতে পারেন। এতে করে কাপড়ের গন্ধ ঠিক থাকবে আর পোকামাকড়ও দূরে থাকবে।

> এখন সব শীতের কাপড় পরিষ্কার করে সংরক্ষণ করলেও মাঝে মাঝে কিন্তু রোদে দিতে হবে। এতে শীতের কাপড় ভালো থাকবে এবং বাজে গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না।

>> শীতের মোটা কাপড় ওয়াশিং মেশিনে না ধুয়ে নেয়াই ভালো।

>> রঙিন কাপড় ধোয়ার বেলায় ভিনেগার মিশিয়ে নিন। রঙিন এতে কাপড়ের ঔজ্জ্বল্য ঠিক থাকবে।

>> দীর্ঘদিনের জন্য পোশাক সংরক্ষণ করলে তাতে মাড় না দেওয়াই ভালো। মাড় দেওয়া কাপড় বেশি দিন রেখে দিলে তাতে পোকা আক্রমণ করতে পারে বা ভাঁজে ভাঁজে ছত্রাক হতে পারে।

>> পোশাকের জন্য যদি আলমারি বা ওয়ারড্রোবে জায়গা না থাকে, তাহলে প্লাস্টিকের বড় ও স্বচ্ছ বাক্সে পোশাক রাখতে পারেন। তাহলে বাইরে থেকে দেখেই বোঝা যাবে কোন পোশাকটি বাক্সে আছে।

জেএমএস/এমকেএইচ

Categories
Lifestyle

গরমে যেভাবে অ্যাকুরিয়ামের মাছের যত্ন নেবেন

গরমে যেভাবে অ্যাকুরিয়ামের মাছের যত্ন নেবেন

শীত শেষে গরমের আগমনে প্রকৃতি যেন আবার নতুন রূপে সাজছে। গরমে আমরা যেমন কষ্ট পাই; তেমনি সব প্রাণীরাও কাতরায়। অনেকের ঘরেই অ্যাকুরিয়াম থাকে। এতে থাকা মাছগুলোর যদি শীত-গরমে সঠিক পরিচর্যা না করা হয়; তাহলে মরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

কারণ অ্যাকুরিয়ামের মাছেরা একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। বেশি তাপমাত্রা সহ্য করতে না পেরে মাছগুলো অসুস্থ হয়ে পরবে এবং মারাও যেতে পারে। বিভিন্ন জাতের মাছ বিভিন্ন তাপমাত্রা পর্যন্ত সহ্য করতে পারে।

গরমে অ্যাকুরিয়ামের পানির তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই বেশি হয়ে যায়। তখন কিছু সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করলে মাছকে অ্যাকুরিয়ামে বাঁচিয়ে রাখতে পারবেন। জেনে নিন করণীয়-

>> যাদের ঘরে এসি চলে; সে ঘরে অ্যাকুরিয়াম থাকলে পানির তাপমাত্রা হয়তো বাড়বে না। তবে এসি বন্ধ থাকলে পানির তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। তাই পানির তাপমাত্রার বিষয়ে সতর্ক থাকবেন।

> এসি না থাকলে অ্যাকুরিয়ামের উপরের ঢাকনা খুলে রেখে ঘরে ফ্যান চালিয়ে রাখুন। এতে অ্যাকুরিয়ামের পানির তাপমাত্রা বেশ কিছুটা কম হবে। বর্তমানে অ্যাকুরিয়ামের জন্য বিশেষ ধরনের ফ্যান কিনতে পাওয়া যায়।

>> অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে গাছ লাগান। এতে পানির তাপমাত্রা কম থাকবে। অতিরিক্ত তাপমাত্রায় মাছের হজমের সমস্যা হয়। তাই অ্যাকুরিয়ামে গাছ থাকলে মাছ ওই গাছের পাতা খেয়ে হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।

>> মাছের হজমে সমস্যা হলে খাবার রুচি থাকে না। তাই এ সময় মাছের খাবার দেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন। মাছকে দিনের বেলায় কম খেতে দিন বা না দিলেও চলবে। শুধু রাতে খেতে দিন। কারণ দিনের বেলা থেকে রাতে অ্যাকুরিয়ামে পানির তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা কম থাকে।

> এ সময় অ্যাকুরিয়ামের মাছগুলোকে কম প্রোটিনযুক্ত এবং বেশি ফাইবার আছে, এমন ধরনের খাবার দিন। এতে মাছের খাবার হজম করতে সহজ হবে।

>> পানির তাপমাত্রা যত বেশি থাকবে, তাতে অক্সিজেনের পরিমাণ ততই কম হবে। তাই অ্যাকুরিয়ামের পানিতে এয়ার পাম্পের সাহায্যে বেশি পরিমাণ বাতাস সরবরাহ করুন।

>> এ সময় সপ্তাহে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ ভাগ পানি বদল করুন।

>> সপ্তাহে একদিন খাবার দেওয়া বন্ধ রাখুন।

>> অ্যাকুরিয়ামের সামনের কাঁচ কালো কাপড় বা কাগজ দিয়ে আড়াল করে দিন। কারণ ভয় পেলে মাছের স্ট্রোক হতে পারে।

>> অ্যাকুরিয়ামের মাছকে সপ্তাহে একদিন শসা বা তরমুজের ছোট টুকরো দিতে পারেন। যেদিন এ খাবার দেবেন; সেদিন অ্যাকুরিয়ামের মাছকে আর অন্য কোনো খাবার দেবেন না।

অ্যাকুরিয়াম আপডেট/জেএমএস/এমএস

Categories
Lifestyle

গরম ভাতের সঙ্গে পাতে নিন টমেটোর চাটনি

গরম ভাতের সঙ্গে পাতে নিন টমেটোর চাটনি

বাজারে এখন টমেটোর দাম হাতের নাগালে। অনেকেই এ সময় বেশি করে টমেটো কিনে বিভিন্ন পদ রেঁধে খাচ্ছেন! সালাদের পাশাপাশি টমেটো দিয়ে মাছ রান্না থেকে শুরু করে বিভিন্ন পদ তৈরি করা যায়।

টমেটোর সস ছাড়া তো আবার ভাজা-পোড়া খাবারও মুখে রুচে না। তবে টমেটোর বিভিন্ন পদের মধ্যে এর চাটনি খাওয়ার মজাই কিন্তু আলাদা। যঙদি তা হয় গরম ভাতের সঙ্গে!

সামান্য কিছু উপকরণ ও কয়েক মিনিট সময়ের মধ্যেই কিন্তু মজাদার টমেটোর চাটনি আপনি তৈরি করে নিতে পারবেন।

হাতে সময় নেই আবার পেটে অনেক ক্ষুধা, এমন সময় গরম ভাতের সঙ্গে টমেটোর চাটনির স্বাদ আপনাকে বেশ তৃপ্তি দেবে।

তাহলে আর দেরি কেন, চলুন ঝটপট হাতের কাছে থাকা টমেটোগুলো নিয়ে রান্নাঘরে চলে যান। তৈরি করুন জিভে জল আনা টমেটোর চাটনি। রইলো রেসিপি-

উপকরণ

১. টমেটো কুচি ২ কাপ
২. পাঁচফোড়ন ১ চা চামচ
৩. শুকনো মরিচ ৪টি
৪. কিশমিশ ৮-১০টি
৫. আদা কুচি ১ টেবিল চামচ
৬. সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ
৭. চিনি আধা কাপ
৮. মরিচের গুঁড়ো আধা চা চামচ
৯. লবণ স্বাদমতো
১০. ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো

পদ্ধতি

চুলায় প্যান বসিয়ে সামান্য একটু সরিষার তেল গরম করে নিন। এবার পাঁচফোড়ন ও শুকনো মরিচ ভেঙে দিয়ে ভেজে নিন হালকা আঁচে।

এবার টমেটো কুচি ঢেলে দিয়ে নাড়তে থাকুন। একেক করে সব উপকরণ মিশিয়ে ১-২ মিনিট নাড়ুন। এরপর ঢেকে রান্না করুন আরও ৫ মিনিট।

তারপর ঢাকনা উঠিয়ে বারবার নাড়তে থাকুন, তাহলে সেদ্ধ টমেটোগুলো গলে যাবে। যখন দেখবেন সবগুলো টমেটো ম্যাশড হয়ে গেছে; তখন নামিয়ে ফেলুন।

নামানোর আগে ধনেপাতা দিতে ভুলবেন না! গরম ভাতের উপরে টমেটোর চাটনি সাজিয়ে পরিবেশন করুন। সঙ্গে সাজিয়ে দিতে পারে ২টি কাঁচা মরিচ।

Categories
Lifestyle

ফোন পাশে রেখে ঘুমান? হতে পারে যেসব বিপদ

ফোন পাশে রেখে ঘুমান? হতে পারে যেসব বিপদ

দিন বা রাত অধিকাংশ সময়ই সেল ফোনটিকে হাতছাড়া করতে চাই না আমরা। সারাক্ষণ ফোনেই মুখ গুজে কেটে যায়। হোকা সেটা কোন কাজে বা হোক ফেসবুক স্ক্রোলিং করতে। এমনকি ঘুমানোর সময়ও ফোন একেবারে পাশে রেখে ঘুমায় যায়। দিনের পর দিন এ অভ্যাস হতে থাকলে সাবধান হতে হবে।কারণ ঘুমানোর সময় পাশে ফোন রাখলে অনেক সমস্যা হতে পারে।

ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়: অনেকেই আছেন, বিছানায় পড়া মাত্র ঘুমিয়ে যান। নিয়মিত ভালো ঘুম হয়। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে ঘুম আসতে চায় না। এক্ষেত্রে রাত জেগে থাকার অভ্যাস, অনিদ্রা বা ঘুম না ধরার পিছনে ফোনও কিন্তু একটি বড় সমস্যা। বেশ কয়েকটি সমীক্ষাতেও একই তথ্য উঠে এসেছে। আসলে ঘুমোতে যাওয়ার আগে শরীর ও মস্তিষ্কও একটা প্রস্তুতি নেয়। হালকা হতে চায়। কিন্তু ফোনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গেম খেললে, সোশ্যাল সাইটে চ্যাটিং করতে থাকলে ঘুমোনোর জন্য সেই শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া যায় না।

স্লিপ সাইকেলে বাধা হয়ে দাঁড়ায়: অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারের সঙ্গে মানুষজনের সার্কাডিয়ান রিদমের একটি যোগ রয়েছে। এটি স্নায়ুতন্ত্রের কাজকেও প্রভাবিত করে। স্বভাবজাত ভাবে ঘুমের একটি চক্র থাকে। অর্থাৎ মানুষ মাত্রই একটি স্বাভাবিক স্লিপ সাইকেল রয়েছে। যা সম্পূর্ণ হওয়া মাত্রই ঘুম ভেঙে যায়। কিন্তু রাত জেগে ফোন ব্যবহার করলে, বা ফোনের প্রতি আসক্ত থাকলে সেই স্লিপ সাইকেল ব্যাহত হয়। এক্ষেত্রে ফোনের এই ব্লু লাইট থেকে বাঁচতে হলে ঘুমোতে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে থেকেই ফোনের ব্যবহার ছেড়ে দিতে হবে।

তেজস্ক্রিয় বিকিরণ:  অনেকেই দাবি করেন, ফোনের তেজস্ক্রিয় বিকিরণ থেকে ক্যানসার হতে পারে। তবে বিষয়টি এখনও গবেষণাধীন। ১৯৯৯ সালে ইঁদুরদের উপরে সেল ফোনের তেজস্ক্রিয় বিকিরণের প্রভাব পরীক্ষা করা হয়। তাদের শরীরে ম্যালিগন্যান্ট-সহ সাধারণ টিউমারও দেখা যায়। তবে অধিকাংশ গবেষণাই এই বিষয়টিকে অস্বীকার করেছে। তবে সচেতনতাই সব চেয়ে ভালো পদক্ষেপ। এক্ষেত্রে ফোনটিকে দূরে সরিয়ে রাখাই শ্রেয়। যদি ঘুমোনোর সময় গান শোনা বা কোনও গুরুত্বপূর্ণ কল করতে হয়, তাহলে ইয়ারবাড বা ব্লুটুথ স্পিকার ব্যবহার করা যেতে পারে।

তাহলে প্রশ্ন হতে পারে রাতে ঘুমানোর সময় ফোন কোথায় রাখবো। ফোন আপনার ঘরেই রাখেন। তবে তা যেন অন্তত তিন ফুট দূরত্ব হয়। এতে করে মন ও শরীর দুটোই ভালো থাকবে।

সূত্র: নিউজ১৮

Categories
Lifestyle

ঘুমের আগে ত্বকের যত্নে যা যা জরুরী

ঘুমের আগে ত্বকের যত্নে যা যা জরুরী

ত্বক ভালো রাখতে কে না চায়। তবে সুন্দর ও লাবণ্যময়ী স্কিন পেতে চাইলে মেনে চলতে হবে বেশ কিছু নিয়ম। সেই সাথে জীবনযাত্রায় আনতে হবে পরিবর্তন। দিনে ত্বকের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি সারাদিন কাজ শেষে বাসায় এসে  রাতেও যত্ন নিতে হবে। সারাদিনের ক্লান্তি থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ত্বক পরিষ্কার থেকে শুরু করে ময়েশ্চারাইজার দেওয়া,ভালো ঘুম হওয়াও অনেক জরুরী। রাতে ত্বকের যত্নে কী কী করা যেতে পারে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

মুখ ধোওয়া:

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অবশ্যই মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। না হলে মুখে ময়লা জমে ব্রণের সমস্যা সহ আরো নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার:

মুখ ধোয়ার পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। মুখের যে ড্রাই সেলগুলো থাকে তা নতুন করে তৈরি হবে। আর ড্রাই সেলের জন্য স্কিন দেখতে প্রাণহীন দেখায়।

ভালো মানের প্রোডাক্ট ব্যবহার:

সারারাত আপনার স্কিন যখন বিশ্রামে থাকে তখন অবশ্যই ভালো মানের ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।এতে করে সারারাত প্রদাহের বিপরীতে কাজ করবে স্কিন।

বালিশের কভার পরিবর্তন:

পারলে প্রতিদিনেরটা প্রতিদিন বালিশের কভার পরিবর্তন করতে হবে। যাদের স্কিন ওয়েলি,ব্রণের সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি বেশি জরুরী।

সঠিকভাবে ঘুমানো:

প্রয়োজনে দুইটি বালিশ নিয়ে ঘুমাতে হবে। এতে করে চোখের ফোলাভাব কমে।

বেবি ওয়াশ কাপড় ব্যবহার:

আপনার যদি সেন্সেটিভ স্কিন নাও হয়ে থাকে তবুও মুখ পরিষ্কার করতে নরম শিশুদের জন্য ব্যবহৃত কাপড় ব্যবহার করুন।

আইক্রিম সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা:

আইক্রিম যারা ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই একেবারে চোখের নিচে যেখানে আইল্যাশ থাকে ওইখানে আইক্রিম ব্যবহার করবেন না।কোনভাবে চোখের ভিতর আইক্রিম প্রবেশ করলে চোখে জ্বালাপোড়া হতে পারে।

পর্যাপ্ত ঘুম:

স্কিন ভালো রাখতে ঘুম অনেক জরুরী। প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার স্কিন থাকবে লাবণ্যময়।

সূত্র: দ্যা টাইমস অব ইন্ডিয়া

Categories
Lifestyle

হাতের নখ সুন্দর রাখতে কী করবেন?

হাতের নখ সুন্দর রাখতে কী করবেন?

লাল, নীল, হলুদ বা নেল পেইণ্ট। সাজিয়ে গুছিয়ে রাখলে কত সুন্দরই না লাগে দেখতে হাতগুলো। কিন্তু এই রং তুলে দিলেই বেরিয়ে পড়ে নখের আসল রূপ। ঘোলাটে একটা রং সুন্দর হাতটাকে নষ্ট করে দেয়। তাহলে উপায় কি সারাক্ষণ হাতে নেলপলিশ লাগিয়ে রাখা? একদমই তা নয়। জেনে নেওয়া যাক সুন্দর ফকফকে সাদা নখ পাওয়ার কিছু সহজ টিপস।

সুন্দর নখ পাওয়া ৬টি উপায়:

১. দাঁত ব্রাশ করার মতোই ব্রাশ করুন নখ। টুথ ব্রাশে টুথপেস্ট তা দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করতে হবে নখ। বেশকিছু দিন এই পদ্ধতি চালিয়ে গেলেই পাওয়া যাবে ঝকঝকে নখ।

২. একটা কাচের পাত্রে বেশ কিছুটা লেবুর রস করে তার সঙ্গে বেসন মেশাতে হবে। লেবুর রস আর বেসনের পেস্ট তৈরি হয়ে গেলে ওই পেস্ট নখের ওপর লাগিয়ে রাখতে হবে।

৩. দাঁত পরিষ্কার করার জন্য ওষুধের দোকানে এক ধরণের ট্যাবলেট কিনতে পাওয়া যায়। এই ট্যাবলেট গরম পানিতে মিশিয়ে সেই পানিতে মিনিট পাঁচ ডুবিয়ে রাখতে হবে নখ।

৪. নখের সাদা ভাব ধরে রাখতে সবসমইয় নেল পলিশ লাগানোর আগে লাগানো দরকার বেস কোট। এতে নখ ভালো থাকে।

৫. শীত হোক বা গ্রীষ্ম। হাত সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। রোজ নিয়ম করে লাগাতে হবে ময়েশ্চারাইজার।

৬. নখ সাদা রাখার জন্য দোকানে কিনতে পাওয়া যায় নেল হোয়াইটনিং পেনসিল। প্রয়োজনে গোটা ম্যানিকিউরের কিট কিনে বাড়িতেই করা যেতে পারে ম্যানিকিউর। এতে নখ শুধু সাদাই হবে না, ভালো থাকবেও।

সূত্র: জি নিউজ